ইনস্টিটিউটের সাবেক শিক্ষার্থী ভুক্তভোগী প্রসেনজিৎ বলেন, ‘আমার বোন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী। সেই সুবাদে শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে পরিচয়। ২০২৩ সালে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে চাকরি দেওয়ার নাম করে স্ট্যাম্পে চুক্তিপত্র করে ২ লাখ টাকা নেন শিক্ষক মামুন। যার সব প্রমাণ রয়েছে। কিন্তু প্রায় এক বছর অতিবাহিত হলেও চাকরি নিয়ে টালবাহানা করতে থাকেন তিনি। সবশেষ গত মাসে চাকরি দেওয়া সম্ভব না বলে জানান তিনি। ফলে কয়েক দিনের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা দিলেও তিনি ওয়াদা রাখেননি।’