বরিশালে আওয়ামী লীগের ব্যাবসায়ী ও স্বৈরাচার সরকারের অর্থের যোগানদাতা ২ ব্যাবসায়ীর কাছ থেকে ফুল নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিল বিএনপি নেতা ওবায়দুল হক চান।তিনি কোন প্রকার নির্বাচন ছাড়া বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি হয়েছেন। এতে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা বাদ পরে।এ নিয়ে রয়েছে ব্যাপক ক্ষোভ।বরিশাল মেট্রো চেম্বার সভাপতি নিজাম মৃধা আওয়ামী লীগের নেতা ও অর্থের যোগানদার এবং বিলকিস জাহান লিলি যিনি ওমেন চেম্বার সভাপতি তারা ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ওবায়দুল হক চান কে।হঠাৎ আওয়ামী লীগের এই ব্যবসায়ীদের থেকে কেন ফুল নিলেন ওবায়দুল হক চান তা নিয়ে প্রশ্ন সর্বমহলে। জানা গেছে বিএনপি নেতা চান তার অসাংগঠনিক কাজের জন্য দল থেকে সবসময়ই তিরস্কার পেয়েছেন। তিনি বিগত আন্দোলন সংগ্রামে কোন ভুমিকা রাখেন নি। এখন ৫ আগস্টের পর বিরাট নেতা বনে গেছেন। আওয়ামী লীগের নেতাদের সাহস দিচ্ছেন। অবিলম্বে চানকে দল থেকে বহিষ্কার করার দাবী জানিয়েছেন সাধারণ নেতাকর্মীরা। বিষয়ে বরিশাল মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব জিয়াউদ্দিন সিকদার বলেন জনাব এবায়দুল হক চান আমাদের জাতীয় নির্বাহী কমিটির একজন সম্নানিত সদস্য।বিগত ৫ আগস্টের পরে মাননীয় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের নির্দেশ আছে পতিত সৈরাচার দলের কোন নেতা কিংবা দোসরকে যদি কেউ বাঁচানোর চেষ্টা করে এবং সাথে নিয়ে ঘোরে তাদের ব্যাপারে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এতে নতুন করে আমাদের কিছু বলার নেই। এ বিষয়ে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য এবায়দুল হক চান জানান,তারা ব্যবসায়ী হিসেবে ফুল দিয়েছে। তিনি ঢাকায় আছেন পরে কথা বলবেন