ভুক্তভোগী মোঃ আবু সালে আহমেদের দাবি, গত ১৩ নভেম্বর তিনি কাউনিয়া মৌজার জেল নং ৪৭-এর ৩০৬৮ নং খতিয়ানের দুইটি নামজারি করানোর জন্য সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মাসুদ খানের কাছে গেলে, তাকে ৭,০০০ টাকা ঘুস দাবি করা হয়। পরে তিনি ৪,০০০ টাকা দিয়ে নামজারি সম্পন্ন করতে বাধ্য হন বলে অভিযোগ করেন।অভিযোগকারীরা জানান, সরকারি নিয়ম অনুযায়ী নামজারির সরকারি ফি ১,১৭০ টাকা, কিন্তু এর বাইরে অতিরিক্ত টাকা দাবি করা হয়।এর আগেও তার বিরুদ্ধে ঘুস গ্রহণের বিনিময়ে জেল ৪৮, আমানতগঞ্জ মৌজার ভিপি সম্পত্তিতে তিন ব্যক্তির নামে ভুয়া খতিয়ান খুলে খাজনা কেটে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
এ বিষয়ে সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মাসুদ খানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এসব তথ্য সব কিছুই মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।স্থানীয় ভুক্তভোগীরা দাবি করেছেন,“ভূমি অফিসে সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে। অতিরিক্ত টাকা না দিলে কোনো কাজই হয় না।” এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি ও তদন্ত দাবি করেছেন এলাকাবাসী।


